UPI Fraud: ডিজিটাল এই যুগে আজ সবকিছুই হাতের মুঠোয়। আজকাল আর কাউকেই বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় নিতে হয় না মানিব্যাগ। কারণ স্মার্টফোনেই রয়েছে UPI। তবে ইউপিআই এর মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন সহজ হলেও ঘটে চলেছে একের পর এক প্রতারণা (UPI Fraud)। অনেকেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে খোয়াচ্ছেন হাজার হাজার টাকা।
প্রতারকদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে একের পর এক উদ্যোগ নিয়ে চলেছে সরকার। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গুগল পে, ফোন পে, পেটিএম এর মতো একগুচ্ছ UPI অ্যাপ গুলিকে। কিন্তু তারপরও জালিয়াতি তো হচ্ছেই। প্রতারকদের পাতা ফাঁদে পা রেখে টাকা খোয়াচ্ছেন সাধারণ মানুষ। তবে এবার আর চিন্তা নেই, ভুল করেও যদি কেউ প্রতারণা চক্রে ফেঁসেও যান তাহলেও এবার সহজ উপায়ে মিলবে টাকা। এর জন্য কেবলমাত্র কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ মেনে চলতে হবে।
এ তো গেল UPI জালিয়াতির কথা। এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ব্যাঙ্ক জালিয়াতি হলে কী করণীয়।
- অবিলম্বে ব্যাঙ্কে জানাতে হবে জালিয়াতির কথা। কারণ এমন পরিস্থিতিতে পড়লে প্রথমেই যদি নিজস্ব ব্রাঞ্চে কিংবা নিকটবর্তী কোনো ব্রাঞ্চে পৌঁছে সমস্ত কথা জানানো যায় তাহলে আগামী 3 দিনের মধ্যেই ব্যাঙ্কের তরফে ক্ষতিপূরণ হিসেবে গ্রাহককে দেওয়া হবে 25,000 টাকা।
- অভিযোগ জানানোর পর ব্যাঙ্ক বীমা কোম্পানিকে বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত করবে এরপর নেওয়া হবে সিদ্ধান্ত। ঘটনা ঘটার 10 দিনের মধ্যে এই ক্ষতিপূরণের প্রসেস শুরু করে দেবে ব্যাঙ্ক।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাচ্ছে সবকিছুই। বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে ততই একের পর এক নয়া জালিয়াতির ফাঁদ পেতে চলেছেন প্রতারকরা। এখন আর মোবাইল ফোনে আসেনা কোন মেসেজ কিংবা লিঙ্ক। অথচ তা সত্ত্বেও টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন প্রতারকেরা। এই সমস্যার হাত থেকে কিছুতেই রেহাই পাচ্ছেন না আমজনতা।